SSC তে A +পাওয়ার সহজ উপায়

একজন শিক্ষার্থীর জীবনে এসএসসি পরীক্ষার গুরুত্ব অনেক বেশি। কেননা মাধ্যমিক পর্যায়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পরেই একজন শিক্ষার্থী কলেজ লাইফে প্রবেশ করতে পারেন। সেই দিক থেকে হিসেব করলে অন্যান্য পরীক্ষার তুলনায় এসএসসি পরীক্ষার গুরুত্ব অনেক অনেক বেশি। কিন্তু অনেক শিক্ষার্থী রয়েছেন যারা এসএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে সক্ষম হন না। যার ফলে তারা কোন ভাল কলেজে ভর্তি হতে পারে না এবং পরিবারের সদস্যরা তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হন না।

তাই অনেক শিক্ষার্থী রয়েছেন যারা এসএসসি পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার এ প্লাস পাওয়ার উপায় খুঁজতে থাকেন। যে সকল শিক্ষার্থী বন্ধুরা এসএসসি পরীক্ষায় এ প্লাস পাওয়ার সহজ উপায় গুলো খোজ করে থাকেন তাদের উদ্দেশ্যেই আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটি। আশা করব আপনারা আমাদের আজকের আর্টিকেল থেকে খুব সহজে SSC তে A+ পাওয়ার উপায় গুলো জানতে পারবেন এবং আমাদের দেখান উপায় গুলো ফলো করার মধ্য দিয়ে আশা করা যায় আপনি এসএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে পারবেন।

তাই বন্ধুরা তোমরা যারা ssc তে এ প্লাস পাওয়ার সহজ উপায় খুঁজছো তারা মনোযোগসহকারে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়তে থাকো। আশা করি তোমরা আমাদের এখান থেকে পরীক্ষায় এ প্লাস পাওয়ার উপায়, কিভাবে পড়লে পরীক্ষায় a+ পাওয়া যায়, এসএসসি পরীক্ষায় a + পাওয়ার সহজ উপায় গুলো জানতে পারবে এবং এগুলো অনুসরণ করার মধ্য দিয়ে এসএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারবে।

SSC Exam Routine 2023 Published Bangladesh All Education Board

SSC পরীক্ষায় A+ পাওয়ার সহজ উপায়

নিয়মিত পড়াশোনা করা : যেকোনো পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করার প্রথম এবং পূর্ব শর্ত হচ্ছে নিয়মিত পড়াশোনা করা। কোনো শিক্ষার্থী যদি নিয়মিত পড়াশোনা করে তাহলে সে অবশ্যই ভালো ফলাফল করতে পারবে। আর কোনো শিক্ষার্থীর যদি তার পড়াশোনার প্রতি অমনোযোগী হয় বা নিয়মিতভাবে পড়াশোনা না করে তাহলে সে কোনভাবেই পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারবে না।একজন এসএসসি শিক্ষার্থীর নিকটে ভালো ফলাফল করার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা বর্তমান সময়ে কলেজে ভর্তি হবার ক্ষেত্রে দেখা যায় যে রেজাল্টের উপর ভিত্তি করে অধিকাংশ নামিদামি কলেজে ভর্তির প্রক্রিয়া চালু করা হয়েছে।

তাই নিজের ব্যক্তিগত ফলাফলের পাশাপাশি পরিবারের সবার মুখ উজ্জ্বল করার জন্য এবং ভালো কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার জন্য অবশ্যই একজন শিক্ষার্থীকে এসএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে হবে।তাই এসএসসি পরীক্ষায় এ প্লাস এবং ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য একজন শিক্ষার্থীকে অবশ্যই নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে নিয়মিত পড়াশোনা ছাড়া কোনভাবেই পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করা সম্ভব না।

রুটিন মাফিক পড়াশোনা করা : একজন এসএসসি শিক্ষার্থীকে এ প্লাস পাওয়ার জন্য নিয়মিত পড়াশোনার পাশাপাশি অবশ্যই রুটিনমাফিক পড়াশোনা করতে হবে। রুটিনমাফিক পড়াশোনা ছাড়া নিয়মিত পড়াশোনা করা সম্ভব নয়। আর একজন শিক্ষার্থীর নিকট তার সকল বই ভালোমতো পড়াশোনা করার জন্য একটি রুটিন অবশ্যই প্রয়োজন। কারন একটি রুটিন করার মধ্য দিয়েই একজন শিক্ষার্থী তার প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন পড়ে শেষ করতে পারে। তাই ভালো শিক্ষার্থীরা অবশ্যই তাদের পড়াশোনার রুটিন মাফিক করে চালিয়ে যায়।

আর এসএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের পাশাপাশি এ প্লাস পেতে হলে অবশ্যই একজন শিক্ষার্থীকে রুটিনমাফিক তার পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে। তাই বলা যায় এসএসসি পরীক্ষায় এ প্লাস পাওয়ার ক্ষেত্রে আরেকটি পদ্ধতি হলো নিয়মিত পড়াশোনা করা এবং প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করা।

নোট তৈরি করা :  পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করার আরেকটি কৌশল হলো নোট তৈরি করে পড়া নোট তৈরি করে পড়লে যে বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ এবং কম মনে থাকে সেগুলো নোট করে লিখে রাখলে পরবর্তী সময়েপড়ে নেওয়া যায়। যার ফলে দেখা যায় যে বিষয়গুলো জটিল মনে হচ্ছিল এবং কম মনে থাকে সেগুলো আর জটিল মনে হয় না এবং খুব সহজে মনে থাকে। যাতে করে দেখা যায় পরীক্ষার খাতায় খুব সহজে লিখতে পারা যায়। তাই বিশেষ করে এসএসসি শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় এ প্লাস পেতে চায় তাদের উদ্দেশ্যে বলব অবশ্যই তারা যেন যখন পড়াশোনা করবে তার মধ্য থেকে খাতায় নোট তৈরি করে এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো লিখে রাখে।

ভালো শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মেশা : শিক্ষার্থীর জীবনের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ভালো শিক্ষার্থী মধ্য থেকে বন্ধু বা সহপাঠী নির্বাচন করা। কারণ একটি প্রবাদ প্রচলিত আছে, সঙ্গদোষে লোহা ভাসে। আপনি যদি ভালো সঙ্গীর সঙ্গে চলাফেরা করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও ভালো হবেন এবং আপনি যদি খারাপ সঙ্গে সঙ্গে চলাফেরা করেন তাহলে আপনি খারাপ হবেন। একজন শিক্ষার্থীর কাছে ভালো সঙ্গী বা বন্ধুর গুরুত্ব অনেক বেশি।

কারণ একজন ভালো বন্ধু আর একজন ভালো বন্ধুকে পড়াশোনার বিষয় ভালো পরামর্শ প্রদান করতে পারে এবং কোন বিষয় বুঝতে না পারলে তাকে সহযোগিতা করতে পারে। তাই যারা এসএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে চাও তারা অবশ্যই খারাপ বন্ধুদের সঙ্গ ত্যাগ করে ভালো বন্ধুদের সঙ্গে ওঠাবসা করবে। কারন একজন ভাল শিক্ষার্থী যদি তোমার বন্ধু হয়ে থাকে তাহলে সে তো কখনই তোমাকে খারাপ কোন পরামর্শ প্রদান করবে না।

যার ফলে দেখা যাবে তুমি যে বিষয়গুলো বুঝতে পারবে না সেগুলো তার থেকে বুঝে নিতে পারবে। যাতে করে তুমিও পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে পারবে। তাই সবসময় বন্ধু নির্বাচনের ক্ষেত্রে খুব ভেবেচিন্তে বন্ধু নির্বাচন করতে হবে।

কৌশলী হওয়া : ভালো রেজাল্ট করার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র পড়াশোনা করলে হয়না অনেক বিষয় আছে যেগুলো করার ক্ষেত্রে কিছুটা কৌশল অবলম্বন করতে হয়। একজন ভাল শিক্ষার্থী যদি পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে হয় তাহলে অনেক বিষয়ে লেখার ক্ষেত্রে ও পড়ার ক্ষেত্রে সে অনেক কৌশল অবলম্বন করে থাকে।

যে কৌশলগুলো তাকে যেকোনো পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে সহায়তা করে। কেউ যদি কৌশলী হয়ে থাকে তাহলে সে পড়াশোনার পাশাপাশি বাইরের অনেক বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করে থাকে। যেটি পরীক্ষার খাতায় লেখার সময় অনেক সহায়ক হিসেবে কাজ করে। তাই যে সকল পরীক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় এ প্লাস পেতে চাও তাদের উদ্দেশ্যে বলব তোমরা শুধু তোমাদের বইয়ের পড়াশোনার মধ্যে নিজেকে বন্দী না রেখে বাইরের জগতের সঙ্গে নিজেকে পরিচিত করাও।

অনেক ছোট ছোট বিষয় রয়েছে যেগুলো তোমরা কৌশল অবলম্বন করে পড়াশোনা করলে খুব সহজেই বেশি নম্বর পেতে পারো। তাই জটিল বিষয়গুলো পড়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই তোমরা কৌশলী হবে।

বড় ভাই বোনদের সঙ্গে পরামর্শ করা : লেখাপড়ার বিষয়ে শিক্ষার্থীদের অবশ্যই বড় ভাই বোনদের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। কারণ একজন শিক্ষার্থী সকল বিষয়ে পড়াশোনা করে বুঝতে পারে না। সেক্ষেত্রে তাকে অনেক বিষয় রয়েছে যেগুলো বড় ভাই বোনদের সঙ্গে আলোচনা করলে তারা খুব সহজেই বুঝিয়ে দিতে পারে। কিন্তু অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা বড় ভাই বোনদের সঙ্গে এই সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে ভয় পায় বা লজ্জাবোধ করে।

তাই যারা এসএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে চাও তাদেরকে বলব তোমরা যে কোন বিষয় বুঝতে না পারলে অবশ্যই তোমাদের টিচার বা বড় ভাই বোনদের সঙ্গে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করবে। যার ফলে দেখা যাবে তুমি যে বিষয়টা বুঝতে পারছনা আলোচনা করার ফলে তুমি সেটি খুব সহজেই বুঝতে পারছ। আর অবশ্যই একটি বিষয় মাথায় রাখবে তোমাদের বড় ভাই বোনের অবশ্যই তোমাদের চেয়ে অনেক বিষয়ে বেশি জ্ঞান রাখে।

তাদের সঙ্গে আলোচনা করলে তাদের জ্ঞান তোমাদের মধ্যে চলে আসবে। যার মাধ্যমে তোমরা তাদের কাছ থেকে জ্ঞান সংগ্রহ করতে পারবে। তাই অবশ্যই যেকোনো বিষয় বুঝতে না পারলে তোমাদের বড় ভাই বোনদের সঙ্গে সেটি নিয়ে আলোচনা করবে। যাতে দেখা যাবে তুমি সেটি খুব সহজে তোমার কাছে সহজ হয়ে যাবে এবং তুমি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারবে। যেটি তোমাকে এসএসসি পরীক্ষায় এ প্লাস পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক বেশি সহায়তা প্রদান করবে।

খাতায় লেখার অভ্যাস করা : শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পাশাপাশি যে বিষয়টা সে পড়ছে সেটা অবশ্যই খাতায় লেখার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। কেননা খাতায় লিখে অনেক বিষয় সহজে মনে থাকে। একটি বিষয় যখন সে মুখস্ত করে সেটিকে খাতায় না লিখে রাখলে তাহলে সে পরবর্তীতে যখন পরীক্ষায় লিখতে চেষ্টা করে তখন অনেক ক্ষেত্রে সে ভুলে যায় এবং ঠিকমত লিখতে পারে না।

তাই শিক্ষার্থীদের অবশ্যই পড়াশোনার পাশাপাশি খাতায় লেখার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। যেটি তাকে পরবর্তীতে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে অনেক বেশি সহায়তা করবে। তাই শিক্ষার্থীদের অবশ্যই উচিত পড়াশোনার পাশাপাশি খাতায় লেখার অভ্যাস তৈরি করা। খাতায় লিখার অভ্যাস তৈরি করলে অনেক ক্ষেত্রেই পরীক্ষায় লেখার ভুল হবার সম্ভাবনা কম থাকে।

গ্রুপ করে পড়াশোনা করা : শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার উন্নতি করা এবং পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হলো গ্রুপ করে পড়াশোনা করা। গ্রুপ করে পড়াশোনা করলে দেখা যায় যে অনেক শিক্ষার্থী একসঙ্গে বসে তাদের সমস্যার বিষয়গুলো তাদের নিজেদের মধ্যে আলোচনা করতে পারে। যার ফলে দেখা যায় যে যে বিষয়টা বুঝে না অন্যরা সেটি তাকে বুঝিয়ে দিতে পারে। যার মাধ্যমে তার কাছে বিষয়টি অনেক সহজ হয়ে যায়।

গ্রুপ তৈরি করে পড়াশোনা করলে অনেক বেশি লাভবান হওয়া যায়। অনেকের জটিল বিষয়গুলো বুঝার সমস্যা থাকলে সেগুলো তাদের কাছে সহজ হয়ে যায়। তাই অবশ্যই গ্রুপ তৈরি করে পড়াশোনা করার সময় ভালো শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গ্রুপ করে পড়াশোনা করতে হবে। যাতে করে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে জটিল বিষয়গুলো সহজে সমাধান করা যায়। আর বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের মধ্যে করে তৈরি পড়াশোনা করলে তাদের সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারবে এবং তার পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে পারবে।

মোবাইল আসক্তি থেকে দূরে থাকা : বর্তমান একবিংশ শতাব্দীতে বিজ্ঞানের এক অভূতপূর্ব আবিষ্কার হলো মোবাইলফোন যার মাধ্যমে মানুষের হাতে পুরো বিশ্বের খবর মুহূর্তেই পাওয়া যায়। যার ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের অনেক জটিল বিষয়গুলো অনলাইনের মাধ্যমে দেখে নিতে পারে এবং সেগুলোর সমস্যা সমাধান করতে পারেন। তবে অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা এটিকে তাদের এক ধরনের অভ্যাসে পরিণত করে নিয়েছেন।

যাতে এক ধরনের মোবাইলের আসক্তি তাদের মাঝে লক্ষ্য করা যায়। এছাড়াও অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা মোবাইল গেমের প্রতি অনেক বেশি আসক্ত। মোবাইলের যেমন ভালো দিক রয়েছে তেমনি অনেক খারাপ দিকও রয়েছে। তাই শিক্ষার্থীদের উচিত তাদের মোবাইলের প্রতি আসক্তি দূর করা। কেননা কোন বিষয়ের প্রতি আসক্তি কোন সময় ভালো ফল প্রদান করে না।

বিশেষ করে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই তাদের মোবাইল আসক্তি থেকে দূরে থাকা উচিত।তা না হলে তারা পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে সক্ষম হবে না। তাই যারা এসএসসি পরীক্ষায় এ প্লাস রেজাল্ট করতে চাও তাদের অবশ্যই উচিত যতটুকু মোবাইল ব্যাপার না করলে না ততটুকুই ব্যবহার করার।

ধর্মীয় আদর্শ মেনে চলা : শিক্ষার্থীদের জন্য অবশ্যই উচিত তাদের নিজ নিজ ধর্মের আদর্শ মেনে চলা। কারণ ধর্মীয় আদর্শ মেনে চললে একজন শিক্ষার্থী কখনোই বিপথে যেতে পারে না। আর শিক্ষার্থী হিসেবে অবশ্যই আপনার দায়িত্ব হলো ঠিকমতো পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া এবং ভালো ফলাফল করার মাধ্যমে পরিবারের এবং নিজের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করা। ধর্মীয় আদর্শ একজন শিক্ষার্থীকে মানুষের মতো মানুষ হতে শিক্ষা দেয়।

ধর্মীয় আদর্শ শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার প্রতি মনোযোগী এবং খারাপ কাজ থেকে দূরে রাখতে পারে। তাই এসএসসি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলব অবশ্যই তোমরা তোমাদের নিজ নিজ ধর্মের ধর্মীয় অনুশাসন গুলো মন দিয়ে পালন করবে। তাহলে অবশ্যই তোমরা তোমাদের পড়াশোনার বিষয়ে মনোযোগী থাকতে পারবে এবং পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে পারবে।

SSC Exam Routine 2023 Dhaka & All Board Download

উপসংহার

পরিশেষে সকল এসএসসি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই আশা করি তোমরা উপরে দেখানো পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করার মধ্য দিয়ে এসএসসি পরীক্ষায় এ প্লাস রেজাল্ট করতে সক্ষম হবে। তাই তোমাদের অবশ্যই ওপরে দেখানো পদ্ধতি গুলো ফলো করার মধ্য দিয়ে ভালো ফলাফল করার চেষ্টা করা উচিত। আশা করা যায় উপরের উপায়গুলো অবলম্বন করার মধ্য দিয়ে তোমরা এসএসসি পরীক্ষায় এ প্লাস রেজাল্ট করতে সক্ষম হবে। সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top