জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম https://bdris.gov.bd

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়মতবে নিজের কাজ নিজে করলে সেই কাজের প্রতি গুরুত্ব ভালোভাবে দিয়ে দেওয়া হয়ে থাকে এবং এই জন্য সেই কাজটি ভালো হয়। তাই আপনারা নিজেদের মোবাইল ফোন অথবা অন্য কোন ডিভাইস থেকে https://bdris.gov.bd/br/application ওয়েবসাইটের লিঙ্ক এ প্রবেশ করুন। এখানে প্রবেশ করলেই আপনাদেরকে সর্বপ্রথমে যার জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি করছেন তার ঠিকানা হিসেবে কোন ঠিকানা প্রদান করবেন তা উল্লেখ করতে হবে। অর্থাৎ সেই ব্যক্তির শিশুর জন্ম স্থানের ঠিকানা প্রদান করবেন নাকি বর্তমান অথবা অস্থায়ী ঠিকানা প্রদান করবেন তা নিশ্চিত করুন।

এখন আপনাকে পরবর্তী পেজে যেতে হবে এবং পরবর্তী পেজে গিয়ে যার জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি করছেন তার নাম সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য প্রদান করতে হবে। প্রথমে আপনারা নামের ঘরে নামের প্রথম অংশ এবং নামের শেষাংশ ব্যবহার করুন বাংলায়। এক্ষেত্রে ইউনিকোড কিবোর্ড দিয়ে কাজ করলে সব চাইতে ভাল হবে এবং ওয়েবসাইটের দিক নির্দেশনা অনুসারে ইউনিকোড কিবোর্ড ব্যবহার করার কথা বলা হয়েছে। তারপরে আপ্নারা ইংরেজিতে নামের প্রথম অংশ এবং শেষ অংশ উল্লেখ করে জন্ম তারিখ এর ঘরে ক্লিক করুন।

সেখানে ক্লিক করলে আপনাদের সামনে একটি ক্যালেন্ডার চলে আসবে এবং সেখান থেকে আপনারা সর্বপ্রথমে যার জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি করছেন তার টিকা কার্ড অনুযায়ী জন্ম তারিখ এবং জন্ম মাস নির্বাচন করুন। তাহলে সেখানে অটোমেটিক একটি জন্ম সাল চলে আসবে এবং এডিট অপশনে গিয়ে আপনারা জন্মসাল এর জায়গায় সঠিক জন্ম সাল বসিয়ে দিবেন। তবে যখন আপনারা জন্ম তারিখ এবং জন্ম সাল সিলেক্ট করলে ওকে করলেন তখন আপনাদের সামনে একটি তথ্যসমৃদ্ধ পেয়েছে চলে এসেছিল এবং সেখানে আপনাদের জানানো হয়েছিল যে আপনাদের নিম্নলিখিত কাগজপত্র সংগ্রহে আছে কিনা।

যদি সংগ্রহে থাকে তাহলে আপনারা ওকে অপশন ক্লিক করেছেন। অর্থাৎ যার জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি করবেন তার স্বাস্থ্যকর্মী কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র থাকতে হবে এবং অভিভাবকের জমির কর পরিশোধের রশিদ অথবা খাজনার রশিদ প্রদান করতে হবে এবং সেটি থাকতে হবে। তাছাড়া এখন আপনাদের এই পেজে সেই জন্ম নিবন্ধন কার্ড-এর ব্যক্তি পরিবারের কততম সন্তান এবং কোন লিঙ্গের তা নির্বাচন করুন। এভাবে এই পেজের তথ্য প্রদান করে আপনারা পরবর্তী পেজে চলে যান এবং সেখানে অভিভাবকের তথ্য প্রদান করতে হবে।

অভিভাবকের জন্ম নিবন্ধন সনদের নাম্বার লাগবে এবং যার জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি করছেন তার জন্ম সাল যদি 2000 সালের আগে হয়ে থাকে তাহলে অভিভাবকের জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার প্রদান করলে চলবে। অভিভাবকের তথ্যের ঘরে সকল তথ্য যথাযথভাবে পূরণ করে পরবর্তী পেজে যাবেন। এই পেজে আপনারা যদি জন্মস্থান এবং স্থায়ী ঠিকানা একই হয়ে থাকে তাহলে নীল ঘরে লিখিত অংশে ক্লিক করুন। আমার বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা যদি এক হয়ে থাকে তাহলেও নীল অংশে ক্লিক করবেন।

অর্থাৎ, ঠিকানা সংক্রান্ত তথ্যের মিল রেখে এবং আপনি যে স্থানে বসবাস করছেন সেই স্থানের সঙ্গে মিল রেখে সঠিক তথ্য নির্বাচন করবেন। এখন আপনার সেই তথ্যের ভিত্তিতে পরবর্তী পেজে গিয়ে আপনাকে আলাদা আলাদা অথবা একই তথ্য প্রদান করতে হবে। ঠিকানা সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করার ক্ষেত্রে প্রথমে দেশ নির্বাচন করবেন এবং পরবর্তীতে ধীরে ধীরে ক্রমানুসারে আপনার এলাকার বিস্তারিত তথ্য প্রদান করবেন। এভাবে পরবর্তী পেজে গিয়ে আপনারা আবেদনকারীর তথ্য প্রদান করবেন।

যদি নিজের জন্ম নিবন্ধন সনদ নিজে করেন তাহলে নিজ অপশন দিয়ে দিবেন অথবা পরিবারের কোনো সদস্য হলে সেই সম্পর্ক অনুযায়ী তথ্য প্রদান করবেন। আর যদি কম্পিউটার অপারেটরের সহায়তা গ্রহণ করে এই আবেদন করে থাকেন তাহলে অন্যান্য অপশন নির্বাচন করবেন। এখন আপনাদের সেই আবেদনকারীর মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল এড্রেস প্রদান করতে হবে। এভাবে সকল কাজ সম্পন্ন করার পর উপরে উল্লেখিত তথ্য প্রমাণ স্বরূপ ছবি তুলে আপলোড করতে হবে এবং সকল তথ্য সঠিক ভাবে প্রদান করার পর পরবর্তী পেজে যেতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন: ঘরে বসে কি জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধন করা সম্ভব কি? কিভাবে করবেন জেনে নিন

এতক্ষণ আপনি যে তথ্য প্রত্যেকটি ঘরে যথাযথভাবে ইনপুট করলেন সেই তথ্যের ভিত্তিতে একটি পেজ দাঁড় করানো হয়েছে এবং এই পেজ দাঁড় করিয়েছে ওয়েবসাইট। সেই তথ্য আপনি একবার চোখ বুলিয়ে নিন যে কোথাও ভুল হয়েছে কিনা। ভুল থাকলে সংশোধন করার অপশন পাবেন এবং যদি ভুল না থাকে তাহলে সাবমিট বাটনে ক্লিক করে আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদের অনলাইন এর কাজ সম্পন্ন করুন।

এখন আপনার এই আবেদন পত্র প্রিন্ট করতে হবে এবং আবেদনপত্রের সঙ্গে যে অ্যাপ্লিকেশন আইডি প্রদান করা আছে তা সংগ্রহ করে রাখতে হবে। আবেদনপত্র প্রিন্ট করে নেওয়ার পরে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে নিবন্ধকের কার্যালয় যোগাযোগ করতে হবে এবং নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য যে আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে তা প্রদান করতে হবে। আশা করি, এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সবিস্তারে সকল তথ্য জানাতে পেরেছি।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কিভাবে করবেন ?

আমরা সাধারণত বুঝি যে, জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করবো মানে জন্ম নিবন্ধনের তথ্য অনলাইনে প্রদান করব। কিন্তু জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার মানে হলো আপনাকে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সনদের জন্য আবেদন করতে হবে। আজ থেকে কয়েক বছর আগে জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি করার জন্য আমরা আমাদের স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে ফাঁকা সনদপত্র পেতাম।

তারপরে আমরা সেখান তথ্য লিপিবদ্ধ করে চেয়ারম্যান এবং অন্যান্য কর্মকর্তার সাক্ষ্যগ্রহণ করে সেই জন্ম নিবন্ধন সনদ ব্যবহার করতাম। কিন্তু এখন আপনাকে জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি করতে হোক অথবা তথ্য সংশোধন করতে হয় অনলাইনের মাধ্যমে কাজ করতে হবে। হাতে লিখে জন্ম নিবন্ধন এর যাবতীয় কর্মকাণ্ড এখন আর হচ্ছে না।

আপনি যদি কোনো শিশুর জন্য অথবা যেকোন বয়সী মানুষের জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। তাই আজকে আমাদের ওয়েবসাইটের আলোচ্য বিষয়বস্তু হচ্ছে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কিভাবে করতে হয়। তাছাড়া জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করার পর পরবর্তীতে কি কি করনীয় রয়েছে তা জানতে এই পোস্ট আপনারা অবশ্যই পড়বেন। তবে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার পূর্বে ওয়েবসাইটের তথ্য অনুসারে আপনাদের কিছু কাগজপত্র আগে থেকেই জোগাড় করে রাখতে হবে।

2000 সালের পরে জন্মগ্রহণকারী শিশুর জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি করতে হলে তার টিকা কার্ড অথবা স্বাস্থ্যকর্মী থেকে যে প্রত্যয়ন পত্র প্রদান করা হয়েছে সেটি সংগ্রহ করতে হবে। সেই শিশুর অভিভাবকের নিজস্ব নামে যে জমিতে বসবাস করছে সেই জমির কর পরিশোধ অথবা খাজনা পরিশোধ করার রশিদ প্রদর্শন করতে হবে।তাই উপরে উল্লেখিত কাগজপত্র আগে থেকে জোগাড় করুন এবং পরবর্তীতে আপনারা নিচের নিয়ম অনুসরন করে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করুন।

তবে কেউ যদি 2000 সালের আগে জন্মগ্রহণ করে তাহলে তার উপরে উল্লেখিত তথ্য অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে এবং তাকে অবশ্যই তার পিতামাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার ব্যবহার করতে হবে। তাই জন্ম নিবন্ধন সনদ অনলাইন করার জন্য আপনারা এমন একটি ওয়েব সাইটে যাবেন যেখানে থেকে প্রথমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করার পর আবেদনপত্রের প্রিন্ট দিয়ে আপনারা স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ যোগাযোগ করবেন।

তাহলে তারা কিছু প্রসেস অবলম্বন করে আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ এর হার্ডকপি আপনাকে কিছু দিনের ভেতরেই প্রদান করবে। তবে অনলাইনে আবেদন করার পর জন্ম নিবন্ধন সনদের এই আবেদন পত্র 15 দিনের ভেতরেই স্থানীয় সরকার বিভাগ বা নিবন্ধকের কার্যালয় জমা দিন। উপরে উল্লেখিত দিনের পরে যদি অন্য কোন দিন অতিক্রম করেন তাহলে আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদের যে আবেদনপত্র প্রিন্ট দিয়ে নিয়েছেন বা আবেদন করেছেন তা গ্রহণযোগ্য হবে না।

এখন আপনি চাইলে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন দিয়ে করতে পারেন অথবা কম্পিউটার দিয়ে করতে পারেন। তবে সবচাইতে সুবিধা হবে কম্পিউটার দিয়ে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করা। যদিও আমরা এখানে অনলাইনে কিভাবে জন্ম নিবন্ধন করতে হবে তার সম্পর্কে সব লাইন বিস্তারিত বুঝিয়ে দেবো তারপরেও অনেকে আছেন যারা কম্পিউটার অপারেটরের সহায়তা গ্রহণ করে এই জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করবেন।

জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড অরিজিনাল কপি

জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে যারা এসেছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলবো যে আপনারা এখান থেকে এটি ডাউনলোড করার পরিবর্তে কিভাবে ডাউনলোড করতে হবে সেই নিয়ম সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন। আমরা এর আগে যখন জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি করেছি তখন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপস্থিত হয় সেখানে নির্দিষ্ট তথ্য প্রদান করে জন্ম নিবন্ধন সনদ চেয়ারম্যানের স্বাক্ষরসহ গ্রহণ করেছি। আমাদের সেই জন্ম নিবন্ধন সনদের তথ্য স্থানীয় সরকার বিভাগের একটি বড় খাতায় লিপিবদ্ধ করা হতো এবং পরবর্তীতে কোন কিছু করার প্রয়োজন হলে সেখান থেকে নিজেদের তথ্য খুঁজে বের করতে হতো।

কিন্তু বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটা জিনিস অনলাইন নির্ভর হয়ে যাওয়ার কারণে এবং সারাদেশের সকল মানুষের জন্ম নিবন্ধন সনদ সংক্রান্ত তথ্য ও উপাত্ত ওয়েবসাইটে যাতে পাওয়া যায় সেই সুবিধা সকলকে প্রদান করার উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট একটি ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করা হয়। জন্ম নিবন্ধন সনদের তথ্য অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে যারা অবগত হতে চান তাদেরকে জানাতে চাই যে আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ এর রেজিস্ট্রেশন নাম্বার এবং জন্মতারিখ প্রদান করার মাধ্যমে এটা আপনারা অনলাইন থেকে যাচাই করে নিতে পারবেন এবং কারো যদি জন্ম নিবন্ধন সনদের ভুলভ্রান্তি থেকে থাকে তাহলে আপনারা একই নিয়ম অনুসরণ করে তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

জন্ম নিবন্ধন সনদ এমন একটি ডকুমেন্ট যার মাধ্যমে আপনার জন্ম গ্রহণ করার পর অথবা আপনার পরিবারের কোনো শিশু জন্মগ্রহণ করার পর স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক এই প্রমান পত্র প্রদান করা হয় এবং সেখানে চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর প্রদান করার মাধ্যমে সেই প্রমাণ আরো জোরালো হয়ে ওঠে। সেই শিশু যখন বড় হয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয় তখন সেটি তার অনেক কাজে লাগে, এমনকি সেই শিশু যদি কোনো কারণে বিদেশ ভ্রমণে আগ্রহী হয়ে থাকে অথবা বিদেশ ভ্রমণ করতে হয় তাহলে পাসপোর্ট এবং ভিসা তৈরি করার কাজে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

তবে অনেককে দেখা যায় যে জন্ম নিবন্ধন সনদের অরিজিনাল কপি খুব একটা গুরুত্ব প্রদান করেন না এবং পরবর্তীতে নষ্ট হয়ে গেলে অথবা হারিয়ে গেলে আপনারা অনেক চিন্তিত হয়ে ওঠেন। সেই ক্ষেত্রে বলব যে অবশ্যই এটা গুরুত্বের সঙ্গে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে এবং জন্ম নিবন্ধন সনদের এই তথ্য আপনারা যখন সংরক্ষণ করবেন তখন এটি অরিজিনাল কপি রাখার পাশাপাশি নিজেদের কাছে বেশ কয়েক কপি অনুলিপি রেখে দিবেন। এখন আপনাদেরকে জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার বা জন্ম নিবন্ধন সনদের তথ্য অনুসন্ধান করার নিয়ম এখানে জানিয়ে দেবো।

জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার সঠিক নিয়ম

https://bdris.gov.bd/br/search এই লিংক ব্যবহার করে যদি আপনারা অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে পারেন তাহলে বলব যে এই লিঙ্ক হলো জন্ম নিবন্ধন সনদের তথ্য অনুসন্ধান করার লিংক এবং এই লিংকের মাধ্যমে সরাসরি আপনারা তথ্য অনুসন্ধান করার পেজে যেতে পারবেন। তথ্য অনুসন্ধান করার ক্ষেত্রে আপনাদেরকে জন্ম নিবন্ধন সনদ এর রেজিস্ট্রেশন নাম্বার এবং জন্মতারিখ সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে এবং সার্চ বাটনে ক্লিক করলে আপনাদের প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে তথ্য প্রদর্শন করা হবে।

সেখান থেকে নিজ নিজ তথ্য দেখে নিবেন এবং যারা ডাউনলোড করার উদ্দেশ্যে চান তারা এদেরকে বলব যে এখানে কোন ডাউনলোড করার অপশন নেই বলে আপনারা তাই স্ক্রিনশট দিয়ে নিজেদের ডিভাইসে রেখে দিতে পারেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top